তৃতীয় প্রান্তিক মূল্যায়ন-২০২৫ | বিষয়ঃ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য শিক্ষা | শ্রেণিঃ ৪র্থ
অনুশীলনের গুরুত্ব:-
১. দক্ষতা অর্জন ও আয়ত্ত করা:
অনুশীলন একটি নির্দিষ্ট কাজ বারবার করার একটি প্রক্রিয়া, যা ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীকে
দক্ষ করে তোলে এবং সেই দক্ষতাকে তার আয়ত্তে নিয়ে আসে।
২. জ্ঞানকে শক্তিশালী করা:
নতুন শেখা বিষয় বা দক্ষতাগুলো মনে রাখার এবং দৃঢ়ভাবে আয়ত্ত করার জন্য অনুশীলন
অত্যন্ত কার্যকর।
৩. আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি:
নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজেদের সামর্থ্যের প্রতি আরও আত্মবিশ্বাসী
হয়ে ওঠে, যা তাদের যেকোনো কাজ ভালোভাবে করতে উৎসাহিত করে।
৪. ভুল থেকে শেখা:
অনুশীলনের সময় শিক্ষার্থীরা তাদের ভুলগুলো বুঝতে পারে এবং সেগুলো শুধরে নিয়ে
আরও ভালোভাবে কাজ করার সুযোগ পায়।
৫. সমস্যা সমাধানের সক্ষমতা:
অনুশীলন শিক্ষার্থীদের বিশ্লেষণাত্মক এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার ক্ষমতা বৃদ্ধি
করে, যা তাদের বিভিন্ন সমস্যা বুঝতে এবং কার্যকরভাবে সমাধান করতে সহায়তা করে।
৬. সার্বিক শিক্ষাগত মানোন্নয়ন:
যখন শিক্ষার্থীরা দক্ষতা অর্জন করে, তখন তারা ক্লাসে ভালো করে এবং তাদের শিক্ষার
মান বৃদ্ধি পায়। এটি শিক্ষা ব্যবস্থার সামগ্রিক উন্নতিতেও সহায়ক।
সম্মানিত ভিজিটর, আপনি যদি অভিভাবক বা শিক্ষক হয়ে থাকেন তাহলে অনুশীলনের মাধ্যেমে শিক্ষার্থীর দক্ষতা বৃদ্ধি করতে নিচের নমুনা প্রশ্নটি আপনাকে অনেকটাই হেল্প করবে ইনশাআল্লাহ।
প্রশ্নপত্রের এডিটেবুল ওয়ার্ড ফাইল পেতে প্রশ্নের কোড নং উল্লেখ করে এখানে গিয়ে ইনবক্সে মেসেজ করুন, প্লিজ।
নমুনা প্রশ্ন-
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে
শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।



No comments